Posts

Chariganga#

Image
Do you live in or near Kolkata? And still wondering where to go on weekend ? If you want to take a deep breath in lap of nature here is a destination for you..Set your GPRS to Purbasthali of Katowa..Very long ago (almost forty years) Ganges has changed her route from this particular place as a result oxbow lake took shaped in Purbasthali (Chupichar)..which now called Chariganga where  Thousands of migratory bird has came to stay in winter. One of most significant thing of this place is boating. Here water is crystal clear so you may observe natural flora of water bodies.Its needless to say that it will take four to five hours to round the whole Chariganga, there is no motor boat cause local people are not only very conscious about our guest but also they are well informed, even they identify Red crested pochards ,Lesser whitling tells,Jacanas,Type of Eagals,Coots and many more by their sounds. So if you are unknown regarding type of avian nature natural habitat and lifstyle t

ঝড়ের নাম উমপুন্

Image
আজ নিয়ে তিনদিন হলো --সম্পূর্ণ অন্ধকারে বসবাস করছি , বিদ্যুৎ নেই - ফলে জল নেই; মোবাইলে নেটওয়ার্ক নেই . জীবনে অনেক ঝড় দেখেছি ঝড় এসেছে আবার চলেও গেছে ; আবার অনেক সময় অনেক ঘটনায় মনে হয়েছে যেন ঝড় বয়ে গেলো সেই ঝড় বয়েও  গেছে সময়ের সঙ্গে  সঙ্গে  কিন্তু  গত  ২০ শে  মে ২০২০    ঘটনা একটু  অন্যরকম , জীবনে অনেক বার সমুদ্রের পাড়ের  পার্শ্ববর্তী হোটেলে ছুটি কাটিয়েছি শুধুমাত্র রাতভর সমুদ্রের গর্জন শুনবো বলে --আজ হঠাৎ মনে হচ্ছে কি অদ্ভুত ভয়াল বিলাসিতা ;হ্যাঁ উপভোগ করেছি ঘুমিয়ে পড়েছি আর সেদিন সমুদ্র থেকে প্রায় কমবেশি ২০০ কিমি দূরে থেকে সমুদ্রের গর্জন শুনলাম ঘরে বসে মনে হয়েছে এক একটা সফেন ঢেউ তীব্র হুঙ্কারে আছড়ে পড়ছে পাড়ে ..কখনো মনে হচ্ছে জানলা দরজায় কেউ সশব্দে ডাকছে --২০ তারিখ রাত আট টার পর থেকে আর কারো সাথেই যোগাযোগ করা যায়নি বাইরের খবর পাওয়ার একমাত্র উপায় সংবাদ পত্র কিন্তু সেখানেও খবরের পরিমান নেহাত ই সীমিত ..চারপাশের পরিস্থিতি খুব ই এলোমেলো তাই মাথায় চিন্তা গুলো ও অগোছালো ভাবে আসছে -- গতকাল রাতে হঠাৎ করে প্রাণ ফিরে এলো ঘরের এককোণে বহুদিন ধরে পরে থাকা টেবিল ল্যাম্প টায় ..সত্যি মূল্যহীন কোনো ক

গড়বেতা # গনগনি# বাংলার একমাত্র শুস্ক নদীখাত

Image
ছোটবেলায় পড়া বই এর পাতা যদি উঠে আসে চোখের সামনে কেমন লাগবে?? টিফিনের পরের পিরিয়ড ঘুম ঘুম চোখে ভূগোল ক্লাস - বায়ু বা নদী ক্ষয় কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপের বর্ণনায় যত ই বৈচিত্রপূর্ণ হোক না কেন তা কিছুতেই আটকে রাখতো না পড়ুয়া মন কে . কিন্তু সেই প্রকৃতিই যদি তার রূপ-রস-গন্ধ-বর্ণ নিয়ে হাজির হয় চোখের সামনে সেই  অনুভূতি সত্যি শিহরণ জাগানো আর এই প্রাকৃতিক নিদর্শন প্রত্যক্ষ করতে আপনাকে আসতেই হবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতায় অবস্থিত গনগনি তে ..শিলাবতীর নদীর ক্ষয় কার্যের ফলে সৃষ্ট গিরিখাত বা ক্যানিয়ন .. ক্যানিয়ন শুনলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে আমেরিকায় কলোরাডো নদীর উপরে সৃষ্ট বিখ্যাত গ্রান্ড ক্যানিয়ন .. কিন্তু বাংলার এই নদীখাতে দীর্ঘদিনের ক্ষয়কার্যের ফলে ল্যাটেরাইট মৃত্তিকায়  প্রাকৃতিক শিল্পকর্মের সৃষ্টি হয়েছে - কোথাও পিরামিড আকৃতি আবার কোথাও স্তম্ভ বা গম্বুজ অথবা খিলান বা গুহা গড়ে  উঠেছে  শুস্ক নদীখাতে ..তাই ছোট্ট বন্ধুরা যারা পড়াশোনার মধ্যে রয়েছ তারা শুধু মাত্র বই এর পাতায় বদ্ধ না থেকে শীতের ছুটি তে অবশ্যই দেখে নাও প্রকৃতির এই প্রকৃষ্ট উদাহরণ .. কিভাবে আসবেন : - হাও

নস্টালজিয়ায় চিঠি

Image
কলকাতা দুর্গোৎসব আর দুর্গোৎসবের কলকাতা - সপ্তমীর রাতে মিলে মিশে একাকার, আর নিত্য নতুন থিমের জোয়ারে বিগত বেশ কিছু বছরই ভাসমান কলকাতা নর্থ থেকে সাউথ মাত্র কদিনে শেষ করতে হবে কয়েকশো প্যান্ডেল তাই  ইদানিং কালে প্রথমা থেকে ই আরম্ভ মানুষের ঠাকুর দেখতে যাওয়া এদিকে  থিম পুজোর মাতামাতিতে আমার মতো অনেকেরই  ওষ্ঠাগত প্রাণ, ভিড়ের ঠেলা খাওয়ার ভয়ে কলকাতা ঘুরে ঘুরে ঠাকুর দেখা একপ্রকার ছেড়ে ই দিয়েছি নেহাত বন্ধুর পাল্লায় পরে নিতান্ত নিমরাজি মুখে বেড়িয়েছি প্যান্ডেল আর প্রতিমা দেখতে. কিন্তু দেখবো শুধু অনামী ঠাকুর..নামি প্যান্ডেলে তিনঘন্টা লাইন দেব না এমন শর্তেই বেড়িয়েছি .  হাটতে হাটতে ছোট্ট  একটা  গলির  সামনে   দাঁড়িয়ে পড়লাম ..গলির মুখে অনেক গুলো লেটার বক্স দেখে ঢুকে গেলাম ভেতরে,দাঁড়ালাম এক রাশ ইতিহাসের সামনে মণ্ডপ সজ্জায় উঠে এসেছে চিঠির কয়েকটি ছত্র .. অত্যন্ত সাধারণ অথচ কি নিবিড় ভাবনার স্ফুরণ. আমরা যারা একটু গতিহীন সময় জন্মেছি তারা একটু হলেও পরিচিত বাড়িতে চিঠি আশা অথবা চিঠি লেখার সঙ্গে বিশেষ করে বিজয় দশমীর প্রণাম জানাতে বছরে একবারও মানুষ চিঠি লিখতো .অথবা ছোট্ট অবসরে অনুভবের খেয়াল টুকু একান

ভোরের শিউলি

Image
শিউলির গন্ধমাখা ভোর আজ ও এক নষ্টালজিয়া .. যাতে মিশে আছে ছোটবেলার সবটুকু নির্যাস  বাড়ির ছাদে ভোরের আলো ফোটার আগে জড়ো হয়ে যেতাম আমরা ক জন ..ছোট্টবেলার পুতুল খেলার সঙ্গিনীরা তারপর গাছ নাড়িয়ে সমস্ত ফুল মাটিতে ফেলে ফুলের চাদরে ছেয়ে যেত চারপাশ সে এক অদ্ভুত এক নৈসর্গিক আনন্দ. মহালয়ার ভোরে ভেসে আসতো '' শান্তি দিলে ভরি দুঃখ রজনী গেলো তিমির হরি ...'' শুরু হয়ে যেত শিউলির মালা গাঁথা.. কার ঝুড়ি তে কত ফুল কার মালা কতটা লম্বা তা নিয়ে চলতো প্রতিযোগিতা.. অদ্ভুত ছায়ার মতো দৃশ্যপট চলে যায় চোখের সামনে দিয়ে দেখতে পাই বাড়ির ছাদময়  ছড়িযে রয়েছে আমাদের ছোটবেলা .. অমূল্য সেসব স্মৃতি আজকের চলার সম্পদ ..অলস নিস্তরঙ্গ দুপুরের পরম প্রাপ্তি..আজকের শৈশব এর কাছে শিউলী গন্ধ-বর্ণ সবই অধরা কারণ শিশু কে  শৈশবের সাথে পরিচিত করিয়ে দেবার মানুষ হারিয়ে যাচ্ছে ইট -কাঠের জঙ্গলে তবু ও মনে আশা ফিরে আসুক সবখানের নির্মলতা..

প্যাকেটজাত অপুষ্টি

Image
  ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ৭ই সেপ্টেম্বর চলছে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ শহর বা শহরতলি তে পুষ্টি উপাদানের অভাব না থাকলেও অপুষ্টির নিরিখে এগিয়ে  রয়েছে এখানকার মানুষই, বিশেষত শিশুরা,এবার আমার আপনার বাড়ির কথায় আসা যাক;এখনকার বাচ্চাদের মধ্যে খিদে পেলে খাবো এই ভাবনার থেকে বেশি  কাজ করে খাবার ভালো দেখতে হলে তবে ই খাবো এই মানসিকতা, ফলস্বরূপ রংবেরঙের  প্যাকেটএ প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয়  সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে বাচ্চা থেকে বুড়ো সবার হাতে যার মধ্যে অতিরিক্ত  পরিমানে থাকছে সুগার,সল্ট এবং ট্রান্সফ্যাট (উচ্চ তাপে  এবং  চাপে ফ্যাট র সাথে হাইড্রোজেন যুক্ত হয়ে  উৎপন্ন যা সহজেই বাড়িয়ে  তোলে  লো ডেন্সিটি কলেস্টেরল বা  ক্ষতিকর কলেস্টেরল) এছাড়াও খাদ্য দ্রব্য দীর্ঘ দিন ভালো রাখার জন্য দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন রাসায়নিক উক্ত প্রতিটি জিনিসই মানুষের স্বাস্থ্যে যে টক্সিন উৎপন্ন করছে তার দীর্ঘমেয়াদি কুফল আজ ঘরে ঘরে. ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে কলেস্টেরল,হার্ট এর রোগ  এমনকি ক্যান্সার পর্যন্ত.এখন প্রশ্ন উঠতে পারে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এমন এক শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে বহু মানুষের জীবন ও জীবিকা জড়িয়ে রয়েছে  কিন্তু যেখানে ভবি

মুখ - মুখোশের আড়ালে

Image
চলতে চলতে আজ ভুলেই যাই যে কোনটা সত্যি মুখটা নাকি মুখোশ টা,মুখই যদি সত্যি হবে তাহলে সত্যে তার ভয় কিসের? কিন্তু মুখের সামনে সত্যি টা কেউ মানতেই পারছে না অথচ মিথ্যে  কিন্তু  দিব্বি বিশ্বাস যোগ্যতায় উত্তীর্ণ. আসলে এখন মোড়ক টাই তো জীবনের সব...ভাঙ্গাচোরা খারাপ -- অপার কৃত্রিমতায় সে আকর্ষণীয় আর  পরিপূর্ণ. আর মোড়কহীন মলিন তাই সত্য হলেও ব্যর্থ,কারণ সাজানো গোছানো সুন্দরের মোহো অনিবার্য. সেই মোহোই তো বলছে  এই বেশ ভালো আছি ভালো শুনছি ভালো খাচ্ছি ভালো মাখছি আর কি চাই..এতই যদি ভালো  তাহলে এত ঘুন ধরছে কি করে ? শরীরে ক্যান্সার সে তো নয় বুঝলাম কিন্তু মনের ক্যান্সার ?? সেও কি আর কোনো দিনও সারবে? বিশ্বাস ব্যবস্থা টাই যে অন্দরে অন্দরে উল্টে গেছে, অন্তরেও তাই সেই বিষপোকার আনাগোনার পথ মসৃন হয়েছে কালে দিনে..সুতরাং এখনকার মতো মুখোশ ই সত্যি... আর তারপরেও মুখোশ ও একদিন সরে যাবে সেটাই সত্যি....